أَعُوذُ بِاللَّهِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيمِ
বিতাড়িত শয়তান থেকে আমি আল্লাহ্র আশ্রয় নিচ্ছি।
আ‘ঊযু বিল্লা-হি মিনাশ শাইত্বানির রাজীম
اللَّهُ لَآ إِلٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّومُ ۚ
আল্লাহ্, তিনি ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ্ নেই। তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আল্লা-হু লা ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যূল কাইয়্যূমু
لَا تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَلَا نَوْمٌ ۚ
তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্রাও নয়।
লা তা’খুযুহু সিনাতুঁও ওয়ালা নাউম।
لَّهُ مَا فِى السَّمٰوٰتِ وَمَا فِى الْأَرْضِ ۗ
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর।
লাহূ মা-ফিসসামা-ওয়া-তি ওয়ামা ফিল আরদ্বি।
مَنْ ذَا الَّذِى يَشْفَعُ عِندَهُ إِلَّا بِإِذْنِهِۦ ۚ
কে সে, যে তাঁর অনুমতি ব্যতীত তাঁর কাছে সুপারিশ করবে?
মান যাল্লাযী ইয়াশফা‘উ ‘ইনদাহূ ইল্লা বিইযনিহী।
يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ ۖ
তাদের সামনে ও পিছনে যা কিছু আছে তা তিনি জানেন।
ইয়া‘লামু মা বাইনা আইদীহিম ওয়ামা খালফাহুম।
وَلَا يُحِيطُونَ بِشَىْءٍ مِّنْ عِلْمِهِۦٓ إِلَّا بِمَا شَآءَ ۚ
আর যা তিনি ইচ্ছে করেন তা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কোনো কিছুকেই তারা পরিবেষ্টন করতে পারে না।
ওয়ালা ইয়ুহীতূনা বিশাইইম মিন্ ইলমিহী ইল্লা বিমা শাআ।
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضَ ۖ
তাঁর ‘কুরসী’ আসমানসমূহ ও যমীনকে পরিব্যাপ্ত করে আছে;
ওয়াসি‘আ কুরসিয়্যুহুস সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদ্ব।
وَلاَ يَؤُودُهُ حِفْظُهُمَا ۚ
আর এ দুটোর রক্ষণাবেক্ষণ তাঁর জন্য বোঝা হয় না।
ওয়ালা ইয়াউদুহূ হিফযুহুমা
وَهُوَ الْعَلِىُّ الْعَظِيمُ
আর তিনি সুউচ্চ সুমহান।
ওয়া হুয়াল ‘আলিয়্যূল ‘আযীম
সূরা আল-বাকারাহ্, ২৫৫। যে ব্যক্তি সকালে তা বলবে সে বিকাল হওয়া পর্যন্ত জিন শয়তান থেকে আল্লাহর আশ্রয়ে থাকবে, আর যে ব্যক্তি বিকালে তা বলবে সে সকাল হওয়া পর্যন্ত জিন শয়তান থেকে আল্লাহর আশ্রয়ে থাকবে।
হাদীসটি হাকিম সংকলন করেছেন, ১/৫৬২। আর শাইখ আলবানী একে সহীহুত তারগীব ওয়াত-তারহীবে সহীহ বলেছেন ১/২৭৩। আর তিনি একে নাসাঈ, তাবারানীর দিকে সম্পর্কযুক্ত করেছেন এবং বলেছেন, তাবারানীর সনদ ‘জাইয়্যেদ’ বা ভালো।